খোলা চিঠিতে বাবা-মা
প্রিয় বাবা-মা
আমি তোমাদের অতি আদরের ছোট সন্তান। কেমন আছো তোমরা? যানি সেটা জিজ্ঞেস করলে কখনো বলবেনা যে ভাল নেই।মা-বাবা আমি ভাল আছি। আমাকে তোমরা উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য দুরদেশে পাঠিয়েছো,কখনো এত দুরত্বটা আমাদের মাজে হয় নি। মা তোমার কি মনে আছে ?ছোট বেলা যখন ক্লাশ থেকে এশে তোমাকে ঘরে না পেতাম তখন মনটা ভিষন খারাপ হয়ে যেত ।আর যখনি শুনতাম তুমি নানু বাড়ি গেছো তখনি ছোট্র পায় দৌড়ে তোমার কাছে চলে যেতাম।বাবা-মা আমি যানি আমাদের পরিবারটা নিন্ম আয়ের ছিল,যেভাবে এতদুর এসেছি মা তুমি ছাড়া অসম্ভব ছিল।বাবা-মা আমি যানি আমাদের পরিবারটা এখনো গুছিয়ে উঠতে পারিনি।বহিরাগত মানুষ আমাদের পরিবারের কি অবস্থা সেটা কেেহ বুঝবেনা।
মা আমি বিশ্বাস করি এটা তোমার একমাত্র বিশেষ গুন।বাবা-মা এত কিছুর মাজেও আমাকে শাহস ও মনবল নিয়ে শিক্ষার জন্য পাঠিয়েছো।এজন্য ছোট ও মেজ আপুর বেশ অবদান এর সাথে আছে বড় ভাই। যত কষ্টই হোক না কেন মাস শেষে যেভাবে পারো আমার চলার খরচের টাকাটা পাঠিয়ে দাও তোমরা। কখনো বুঝতে দাও না আমায়।
শোন মা-বাবা মেজ+ছোট আপু ও দাদা(বড় ভাই) আমিও বুজি।যখন মাস শেষ হতে বেশ কিছুদিন বাকি থাকে তখনি আমার মনেের মাঝে ঝড় উঠে ,কিভাকে টাকাটা ম্যানেজ করবে?বিদ্ধ বয়সে বাবার গাম ঝড়ানো বিশ্বাস করো বাবা আমার ভিষন খারাপ লাগে।এই বয়সে ছোট আপু ও দাদার অক্লান্ত পরিশ্রম আমাকে সব সময় চিন্তায় রাখে।একটা কথা বিশ্বাস করিও আমায়,বিলাশিতা ,অতিরিক্ত ফ্যাসন,প্রতি মাসে এক জোড়া জুতা মা এই জাতীয় কিছু আমার দারা হয়না।আর পুরানো বই থেকে পড়ার অভ্যাসটাতো ছোট বেলার তাই সমস্যা হয়না।মা-বাবা তোমাদের মত আমি ভাবি,চিন্তা মুক্ত জিবনটা স্বপ্নো পুরনের আগে বোধ হয় হবেনা। মা-বাবা তোমরাতো আজবদি কিছু বলোনি আমায়,তবে কেহ একজন আমাকে সব সময় বলে রিয়াজ কবে নাগাত তুই কিছু একটা করবি।কবে ছুরে ফেলবি তোদের পরিবারের অভাব নামক দুঃখটাকে।ছোট ছোট স্বপ্নো জমে বিশালতায় পরিনত হয়েছে আজ আমার।যানি মা কথাগুলো শুনে তোমার চোখের পানি ঝড়ছে,মা তুমিতো বল উপরওলা ভাল মানুষের পরিক্ষা নেই।তুমি তো পৃথিবীর শেষ্ঠ মা তাই বোদ হহয়।বাবা-মা দোয়া কর আমার জন্য স্বপ্নোটা যেন সফল হয় তোমাদের ছেলের।
ইতি
তোমাদের রিয়াজ
আমি তোমাদের অতি আদরের ছোট সন্তান। কেমন আছো তোমরা? যানি সেটা জিজ্ঞেস করলে কখনো বলবেনা যে ভাল নেই।মা-বাবা আমি ভাল আছি। আমাকে তোমরা উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য দুরদেশে পাঠিয়েছো,কখনো এত দুরত্বটা আমাদের মাজে হয় নি। মা তোমার কি মনে আছে ?ছোট বেলা যখন ক্লাশ থেকে এশে তোমাকে ঘরে না পেতাম তখন মনটা ভিষন খারাপ হয়ে যেত ।আর যখনি শুনতাম তুমি নানু বাড়ি গেছো তখনি ছোট্র পায় দৌড়ে তোমার কাছে চলে যেতাম।বাবা-মা আমি যানি আমাদের পরিবারটা নিন্ম আয়ের ছিল,যেভাবে এতদুর এসেছি মা তুমি ছাড়া অসম্ভব ছিল।বাবা-মা আমি যানি আমাদের পরিবারটা এখনো গুছিয়ে উঠতে পারিনি।বহিরাগত মানুষ আমাদের পরিবারের কি অবস্থা সেটা কেেহ বুঝবেনা।
মা আমি বিশ্বাস করি এটা তোমার একমাত্র বিশেষ গুন।বাবা-মা এত কিছুর মাজেও আমাকে শাহস ও মনবল নিয়ে শিক্ষার জন্য পাঠিয়েছো।এজন্য ছোট ও মেজ আপুর বেশ অবদান এর সাথে আছে বড় ভাই। যত কষ্টই হোক না কেন মাস শেষে যেভাবে পারো আমার চলার খরচের টাকাটা পাঠিয়ে দাও তোমরা। কখনো বুঝতে দাও না আমায়।
শোন মা-বাবা মেজ+ছোট আপু ও দাদা(বড় ভাই) আমিও বুজি।যখন মাস শেষ হতে বেশ কিছুদিন বাকি থাকে তখনি আমার মনেের মাঝে ঝড় উঠে ,কিভাকে টাকাটা ম্যানেজ করবে?বিদ্ধ বয়সে বাবার গাম ঝড়ানো বিশ্বাস করো বাবা আমার ভিষন খারাপ লাগে।এই বয়সে ছোট আপু ও দাদার অক্লান্ত পরিশ্রম আমাকে সব সময় চিন্তায় রাখে।একটা কথা বিশ্বাস করিও আমায়,বিলাশিতা ,অতিরিক্ত ফ্যাসন,প্রতি মাসে এক জোড়া জুতা মা এই জাতীয় কিছু আমার দারা হয়না।আর পুরানো বই থেকে পড়ার অভ্যাসটাতো ছোট বেলার তাই সমস্যা হয়না।মা-বাবা তোমাদের মত আমি ভাবি,চিন্তা মুক্ত জিবনটা স্বপ্নো পুরনের আগে বোধ হয় হবেনা। মা-বাবা তোমরাতো আজবদি কিছু বলোনি আমায়,তবে কেহ একজন আমাকে সব সময় বলে রিয়াজ কবে নাগাত তুই কিছু একটা করবি।কবে ছুরে ফেলবি তোদের পরিবারের অভাব নামক দুঃখটাকে।ছোট ছোট স্বপ্নো জমে বিশালতায় পরিনত হয়েছে আজ আমার।যানি মা কথাগুলো শুনে তোমার চোখের পানি ঝড়ছে,মা তুমিতো বল উপরওলা ভাল মানুষের পরিক্ষা নেই।তুমি তো পৃথিবীর শেষ্ঠ মা তাই বোদ হহয়।বাবা-মা দোয়া কর আমার জন্য স্বপ্নোটা যেন সফল হয় তোমাদের ছেলের।
ইতি
তোমাদের রিয়াজ
Comments
Post a Comment